আসহাবে সুফফাহ
লেখক : শায়খ সালেহ আহমদ আশ-শামী প্রকাশনী : চেতনা প্রকাশন
ইতিহাসের অজানা অধ্যায়
ইবনে তাইমিয়ার নাসিহা
লেখক : শায়খ সালেহ আহমদ আশ-শামী প্রকাশনী : চেতনা প্রকাশন
ইমাম গাজালির নাসিহা
লেখক : শায়খ সালেহ আহমদ আশ-শামী প্রকাশনী : চেতনা প্রকাশন
ইমাম হাসান বসরির নাসিহা
লেখক : শায়খ সালেহ আহমদ আশ-শামী প্রকাশনী : চেতনা প্রকাশন
কুরবানি নিয়ে যত প্রশ্ন
লেখক : ডা. শামসুল আরেফীন প্রকাশনী : চেতনা প্রকাশন ধর্ম বলবে মমতার কথা,দয়ার কথা। এ কেমন ধর্ম,যা প্রাণ হত্যার কথা বলে? ঠিক আছে,প্রাণী হত্যা করা যাবে; কিন্তু প্রাণ হত্যা করে উৎসব কেন! কারও জীবন কেড়ে নিয়ে উৎসব — এটা কেমন নৈতিকতা! ইসলাম কত নির্মম ধর্ম,কত অমানবিক! মানবিক মানে ‘যা মানুষের মানায়’। অমানবিক মানে ‘মানুষের যা মানায় না’,’যা মানুষের করা উচিত না’। তার মানে,প্রাণীকে হত্যা করা মানুষের মানায় না,মানুষ হিসেবে এটা করা উচিত না। এসব প্রশ্ন যারা করে তাদের মূল উদ্দেশ্য ইসলামের বিরোধিতা করা। এদের নিজেদের কোনো স্থিরতা নেই। এরা দাবি করে নিজেরা বিবিজ্ঞাননমননস্ক,অথচ এদের উদ্দেশ্যের বিরুদ্ধে গেলে বিবিজ্ঞানকেও আর গুণবে না।
গোসলবিহীন জানাজা
লেখক : এনামুল হক মাসউদ প্রকাশনী : চেতনা প্রকাশন পৃথিবীতে ঈমানের পরে সর্বশ্রেষ্ঠ নিয়ামত হলো শাহাদাতের মৃত্যু। যে মৃত্যুর ব্যাপারে ফিকহের দৃষ্টিভঙ্গী হলো, একজন প্রকৃত শহিদকে “গোসলবিহীন জানাজা”র মাধ্যমে দাফন করা হবে। হানাফি মাজহাব ব্যতীত অন্যান্য মাজহাবে তো শহিদের জানাজাই স্বীকৃত নয়। কারণ, পবিত্র কুরআনুল কারিমের ঘোষণা অনুযায়ী শহিদরা জীবিত। আর জীবিত ব্যক্তির আবার জানাজা কীসের! তবে ইমাম আজম আবু হানিফা রহ.-এর অভিমত হলো, সাধারণত জানাজা পড়া হয় মৃতব্যক্তির মাগফিরাতের জন্য। আর আমরা শহিদদের জানাজা পড়ব আমাদের নিজেদের মাগফিরাতের জন্য। কুরআন-সুন্নাহর আলোকে শাহাদাতের ফজিলত এবং শহিদদের বিস্ময়কর ঘটনাবলি নিয়ে রচিত একটি ক্ষুদ্র সংকলনই এই “গোসল বিহীন জানাযা।”
প্রচলিত ইসলামি ব্যাংকিং
বর্তমান মুসলিম উম্মাহ
বাঙালি মুসলমানের শেকড়ের কথা
লেখক : মনযূর আহমাদ প্রকাশনী : চেতনা প্রকাশন পৃষ্ঠা : 176, কভার : পেপার ব্যাক বঙ্গে যখন মানুষের বসতি শুরু হয়, তখন পৃথিবীর বহু অঞ্চলই মানবসভ্যতার ছোঁয়া পায়নি। এই জনপদের ইতিহাস ও ঐতিহ্য প্রায় পাঁচ হাজার বছরের পুরোনো। তবে এখানে মানব বসতির শুরুটা ঠিক কীভাবে এবং কবে হয়েছিল, তা প্রচলিত ইতিহাসের নাগালের বাইরে।অবশ্য অপ্রচলিত কিছু সূত্র ধরলে আমরা দেখতে পাই, নুহ নবীর মহাপ্লাবনের পর পৃথিবী যখন প্রথমবারের মতো জনশূন্য হয়, তাঁর বংশধরদের একটি দল পাকিস্তান ও ভারতের সিন্ধু অঞ্চলে এসে বসতি স্থাপন করে। পরবর্তীতে তাদের একটি অংশ বাংলা জনপদে বসবাস শুরু করে। কথিত আছে, তাঁদের মধ্যে নুহ নবীর একজন প্রপৌত্র ছিলেন, যার নাম বঙ্গ—এ জনপদের নাম সেই থেকেই বঙ্গ, এবং পরে তা বঙ্গ-আল, বাঙ্গালাহ, বাংলা থেকে পরিবর্তিত হয়ে বাংলাদেশ নামে পরিচিতি পায়। ঐতিহাসিক গোলাম হোসাইন সালিম তাঁর বিখ্যাত ‘রিয়াজুস সালাতিন’ গ্রন্থে এই তথ্য উপস্থাপন করেছেন। ইসলামী সূত্রে এই মতটি যথেষ্ট শক্তিশালী। উপরোক্ত তথ্যের ভিত্তিতে বলা যায়, এই জনপদে মানববসতির সূত্রপাত মুসলমানদের হাতেই। ফলে এই ইতিহাসকে পুনরুজ্জীবিত করা মুসলমানদেরই দায়িত্ব।
মুমিনের ক্যারিয়ার ভাবনা
লেখক : ডা. শামসুল আরেফীন প্রকাশনী : চেতনা প্রকাশন পৃষ্ঠা : 152, কভার : পেপার ব্যাক, কেমন হবে একজন খাঁটি মুমিনের ক্যারিয়ার? কী হবে তার জীবনের লক্ষ? ক্যারিয়ার মানেই আমরা বুঝি টাকা এবং সম্মান। ক্যারিয়ারের মধ্য দিয়ে মানুষ সম্মান খোঁজে, ক্যারিয়ারের মধ্য দিয়ে মানুষ টাকা খোঁজে। কিন্তু ক্যারিয়ারের মধ্য দিয়ে সম্মান খোঁজা, ক্যারিয়ারের মধ্য দিয়ে টাকা খোঁজা, এটা মুমিনের লক্ষ হতে পারে না। কারণ, মুমিন বিশ্বাস করে, টাকা আসে আল্লাহ তাআলার কাছ থেকে। রিজিক আসে আল্লাহ তাআলার কাছ থেকে এবং সম্মানও আসে আল্লাহ তাআলার কাছ থেকে। আল্লাহ তাআলা রিজিকেরও মালিক, সম্মানেরও মালিক। এটা আল্লাহ তাআলা যে কাউকে ক্যারিয়ার ছাড়াই দিতে পারেন, এটা আমাদের বিশ্বাস। সুতরাং আমাদের ক্যারিয়ারটা হবে অন্যান্য মানুষের চেয়ে আলাদা। একজন মুমিনের ক্যারিয়ার হবে মূলত দুইটা উদ্দেশ্যে, একটা হচ্ছে দাওয়াহ, আরেকটা হচ্ছে, সাদাকাহ। একজন মুমিন উপরে উঠবে, অনেক উপরে উঠবে। একজন মুমিন সম্পদ উপার্জন করবে, অনেক সম্পদ উপার্জন করবে, কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু তার লক্ষ্য থাকবে দুইটা। একটা হচ্ছে, সদাকাহ করা, এবং দুই নম্বরে হচ্ছে, দাওয়াহ করা। দ্বীনের দাওয়াহ করা। মানুষের কাছে দ্বীনটাকে উপস্থাপন করা।
মুসলিম অমুসলিম সম্পর্ক সীমারেখা ও বিধিবিধান
লেখক : মুফতি উবাইদুর রহমান প্রকাশনী : চেতনা প্রকাশন পৃষ্ঠা : 192, কভার : পেপার ব্যাক * অমুসলিমদের সাথে মুসলমানদের সম্পর্কের ধরন কেমন হবে? এই বিষয়ে শরিয়তের দিকনির্দেশনা কী? এটি বর্তমান সময়ের অতি গুরুত্বপূর্ণ ও সকলের দৃষ্টি নিবদ্ধ হওয়ার মতো জরুরি একটি মাসআলা। * কুফরের অনেক প্রকার রয়েছে। কেউ জন্মগত কাফের আর কেউ ইসলামের নেয়ামত পাওয়ার পর কুফর গ্রহণ করে নেয়। কুফরের আরেকটি প্রকার হলো, যে নিজেকে কাফের বলে, অথবা কাফের না বললেও নিজের অবস্থানকে ইসলাম বা মুসলিম বলে দাবি করে না। এর বিপরীত হলো নিজের কুফরকে ইসলাম বলে চালিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে জোরাজুরি করা। এই দৃষ্টিতে কুফরের অসংখ্য প্রকার হয় এবং প্রতি প্রকারের কাফেরের সাথে সম্পর্কের ক্ষেত্রও একরকম নয়, বরং প্রতিটির বিশ্লেষণ রয়েছে যা এই কিতাবে বিস্তারিত বলার চেষ্টা করা হয়েছে।
সমকালীন সমস্যার ইলমি সমাধান
লেখক : শায়খ সালেহ আহমদ আশ-শামী প্রকাশনী : চেতনা প্রকাশন
সিন্ধু থেকে বঙ্গ (দুই খণ্ড)
লেখক : মনযূর আহমাদ প্রকাশনী : চেতনা প্রকাশন পৃষ্ঠা : 1100, কভার : হার্ড কভার মোট দুই খণ্ডের বইটির প্রথম খণ্ড ২১টি অধ্যায়ে বর্ণিত হয়েছে বিস্তৃত ইতিহাস। ইবরাহিম আলাইহিস সালামের মুনাজাত থেকে শুরু করে প্রাচীন ভারতের শিক্ষাব্যবস্থা, ইসলাম প্রচারে ওলি-আউলিয়ার অবদান, বঙ্গে ইসলাম প্রচার, মুসলিম শাসনের সূচনা, সিন্ধু বিজয়-সহ রাজবংশগুলোর ইতিহাস বিবৃত হয়েছে সাবলীলভাবে।প্রথম খণ্ডে আলোচিত হয়েছে গজনি থেকে ইলিয়াস-শাহি বংশ (১৩৪২-১৩৫৮ খ্রিষ্টাব্দ) পর্যন্ত। দ্বিতীয় খণ্ড পুরোটাজুড়ে আলোচিত হয়েছে মুঘল শাসনের ইতিহাস। মুঘল শাসকদের জীবনী, তাদের শাসনকাল, অবদান, যুদ্ধ-বিগ্রহ, ধর্মীয় ও সামাজিক অবস্থা ইত্যাদি বিস্তারিতভাবে আলোচিত হয়েছে। ২০ অধ্যায়ের এই খণ্ডটির শেষ পাঁচটি অধ্যায়ে আলোচিত হয়েছে পর্যায়ক্রমে মুঘল শাসনব্যবস্থায় সমাজ ও সংস্কৃতি, হিন্দু-মুসলিম সম্পর্ক, শিল্পব্যবস্থা, শিক্ষা-সাহিত্য এবং ভারতবর্ষে সভ্যতা নির্মাণে ইসলামের ঐতিহাসিক অবদান।নিজের শেকড় ও অস্তিত্ব, মাটি ও মানবের ইতিহাস জানতে পড়ুন ‘চেতনা’ প্রকাশিত ‘সিন্ধু থেকে বঙ্গ।’
সিরাতে খাতামুল আম্বিয়া
হিউম্যান রাইটস চার্টার
লেখক : মুফতি উবাইদুর রহমান প্রকাশনী : চেতনা প্রকাশন পৃষ্ঠা : 96, কভার : পেপার ব্যাক বর্তমানে আমরা যে যুগে বাস করছি তা ধোঁকা ও প্রতারণার যুগ। সত্যকে মিথ্যা বানিয়ে ও মিথ্যাকে সত্য সাজিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করা এ যুগের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। অতীতে খারাপ ও অশ্লীল বিষয়সমূহ সমাজে খারাপ হিসেবেই পরিচিত ও স্বীকৃত ছিল, সকলে সেগুলোকে খারাপ বলেই জানত। কিন্তু বর্তমানের চিত্র সম্পূর্ণ উল্টো-খারাপ, অশ্লীল ও নোংড়া বিষয়সমূহ প্রচার করা হচ্ছে চিত্তাকর্ষক স্লোগান, আকর্ষণীয় শিরোনাম ও হৃদয়জুড়ানো পরিভাষার মোড়কে। অশ্লীলতার এই সয়লাবকে সাংবিধানিক বৈধতা দিয়ে আরো বেশি সহজ ও উৎসাহব্যঞ্জক করে তোলা হচ্ছে। মানুষকে বোঝানোই মুশকিল হয়ে পড়ছে যে, এগুলো খারাপ।… হিউম্যান রাইটস চার্টার বা মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্রের অবস্থাও ঠিক অনুরূপ-ভুল ধারণা ও বিপজ্জনক দৃষ্টিভঙ্গিগুলোকে সহজ-সরল ও সাদাসিধে শিরোনামে মুড়িয়ে মানুষের মন-মস্তিষ্কে গেঁথে দেওয়া হচ্ছে। ‘স্বাধীনতা’, ‘সমতা’, ‘মানবতার প্রতি শ্রদ্ধা’ ইত্যাদি প্রলুব্ধকর শব্দের আড়ালে মানুষের ইমান বিধ্বংসের পায়তারা চালানো হচ্ছে। বুঝে না বুঝে ধর্মপ্রাণ অনেক মুসলমান তাদের বুদ্ধিবৃত্তিক আগ্রাসনের শিকার হচ্ছে। হিউম্যান রাইটস চার্টার কিভাবে মানুষকে ধোঁকা দিচ্ছে? চার্টারের ধারক-বাহকরা কিভাবে এটিকে নিজ স্বার্থে ব্যবহার করছে? এ সম্পর্কে কিঞ্চিৎ ধারণা প্রদানের জন্য চেতনা প্রকাশন থেকে -হিউম্যান রাইটস চার্টার: ইতিহাস ও শরয়ি বিশ্লেষণ নামে একটি বই প্রকাশ পেয়েছে।