মা, মা, মা এবং বাবা
লেখক : আরিফ আজাদ প্রকাশনী : সমকালীন প্রকাশন পৃষ্ঠা : 176, কভার : পেপার ব্যাক, পিতা-মাতা এবং সন্তানের মধ্যকার সম্পর্কটাই পৃথিবীর সবচেয়ে মধুর এবং সবচেয়ে সুন্দর সম্পর্ক। এই সম্পর্কের কোথাও কোনো খাঁদ নেই। নেই স্বার্থ কিংবা স্বার্পরতার ছোঁয়া। মায়া, মমতা, আদর, যত্ন এবং নিখাঁদ ভালোবাসার এক অদ্ভুত চক্রে আবর্তিত এই সম্পর্কের প্রতিটি মুহূর্ত। আমাদের জন্ম, বেড়ে ওঠা, শৈশব এবং কৈশোরের গল্পে, আমাদের যুবক হয়ে ওঠার চিত্রপটে তারাই থাকেন মূল ভূমিকায়। অথচ নিয়তির নির্মম পরিহাসে আমাদের জীবনের সেই মহানায়ক আর মহানায়িকা, যারা নিজেদের সবটুকু ঢেলে দিয়ে আমাদের আগলে রাখেন, আমাদের মানুষ করেন, তাদেরকে আমরা আস্তাকুড়ে ছুঁড়ে ফেলি। পরিত্যক্ত জঞ্জালের ন্যায় ভাগাড়ে নিক্ষেপ করি। এমনসব কঠিণপ্রাণ সন্তান, যারা দুনিয়ার লোভ আর মোহে পড়ে বাবা-মা’কে ভুলে যায়, ভুলে যায় তাদের অবদান, ত্যাগ আর তিতিক্ষার গল্প, কেমন হয় তাদের পরিণতি? অথবা, এমনসব সৌভাগ্যবান সন্তান, যারা সবকিছুর বিনিময়ে বাবা-মা’কে আগলে রাখে, ভালোবাসে, যেভাবে শৈশবে তাদের আগলে রেখেছিল তাদের পিতা-মাতা, কেমন হয় সেসকল সন্তানদের যাপিত জীবনের গল্প? সেরকম একঝুঁড়ি গল্পের সমাহার নিয়ে রচিত মা, মা, মা এবং বাবা।
মা, মা, মা এবং বাবা – (দ্বিতীয় খণ্ড)
লেখক: আরিফ আজাদ প্রকাশনী: সমকালীন প্রকাশন পৃষ্ঠা : 168, কভার : হার্ড কভার, বাবা-মা ও সন্তানের মধ্যকার সম্পর্কটাই পৃথিবীর সবচেয়ে মধুর সম্পর্ক। এই সম্পর্কের কোথাও কোনো খাঁদ নেই। নেই লৌকিকতা কিংবা স্বার্থপরতার ছোঁয়া। স্নেহ-মমতা, আদর-যত্ন ও নিখাঁদ ভালোবাসার এক অদ্ভুত মায়াবী চক্রে আবর্তিত এই সম্পর্কের প্রতিটি মুহূর্ত। আমাদের জন্ম ও বেড়ে ওঠায়, শৈশব-কৈশোরের গল্পে, আমাদের যুবক হয়ে ওঠার চিত্রপটে তারাই থাকেন মূল ভূমিকায়। যারা নিজেদের সবটুকু দিয়ে সন্তানদের মানুষ করেন, সন্তানের সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য উৎসর্গ করেন নিজেদের বর্তমান। অথচ এই সন্তানদের কাছেই একটা সময়ে বাবা-মা’রা হয়ে যান অতিরিক্ত বোঝা ও অযাচিত জঞ্জাল। দুনিয়ার লোভ আর রূপের মোহে পড়ে যারা ভুলে যায় বাবা-মা’দের, ভুলে যায় তাদের অবদান ও ত্যাগ-তিতিক্ষার কথা, কেমন হয় তাদের শেষ পরিণতি? আর যেসব সন্তান জীবনভর বাবা-মা’কে আগলে রাখেন, ভালোবাসেন। সন্তান হিসেবে তাদের হক আদায়ের প্রতি থাকেন যত্নশীল। সেসব সৌভাগ্যবান সন্তানের শুভ পরিণতির গল্পগুলোই বা কেমন? এমন আনন্দ-বেদনার গল্পের সমাহার নিয়ে রচিত ‘মা, মা, মা এবং বাবা’ সিরিজ।
মাই লাইফ জার্নি উইথ কুরআন
মাইলস্টোন
মাকাসিদুশ শরিয়াহ
লেখক : ড. ইউসুফ আল কারযাভী প্রকাশনী : গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স পৃষ্ঠা : 200, কভার : হার্ড কভার পৃথিবীর প্রতিটি উদ্যোগ ও কর্মের পেছনেই কোনো না কোনো উদ্দেশ্য থাকে। আরবিতে একে বলে মাকাসিদ। এই মাকাসিদ বা উদ্দেশ্যকে সামনে রেখেই সংশ্লিষ্ট উদ্যোগটির যাবতীয় কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয়। একইভাবে মহান আল্লাহ তাঁর বান্দাদের জীবন পরিচালনার জন্য যে বিধিবিধান দিয়েছেন, তার পেছনেও রয়েছে সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্য ও হিকমত। সালাত-সাওম-হজ-জাকাত-পর্দা কোনোটিই নিছক কোনো রীতির নাম নয়। এর প্রতিটির পেছনেই রয়েছে মানবজাতির কল্যাণ ও হিকমত। মানবজাতির কল্যাণের নিমিত্তে মহান সৃষ্টিকর্তার এই সকল উদ্দেশ্য ও হিকমতের নামই মাকাসিদুশ শরিয়াহ। অর্থাৎ মাকাসিদুশ শরিয়াহ বলতে বুঝি—কুরআন-সুন্নাহর ভাষ্যের মর্মার্থ, রহস্য ও হিকমত অনুসন্ধানে এর গভীরে প্রবেশ করা। আর আমরা যখনই মর্মার্থের গভীরে প্রবেশ করতে সক্ষম হব, তখনই আমাদের জীবনের সাথে শরিয়ার মেলবন্ধন ঘটবে যথার্থরূপে। জীবন হবে শরিয়ার রঙে রঙিন। তাই মাকাসিদুশ শরিয়াহ পাঠ মুমিনজীবনের জন্য অতীব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। মাকাসিদুশ শরিয়াহ জানার এই যাত্রা আপনাকে এক নতুন বোধের জগতে পৌঁছে দেবে, ইনশাআল্লাহ!
মাতৃত্বের সফর – মা হওয়ার প্রস্তুতি, পদক্ষেপ ও করণীয়
লেখক : ড. সাজেদা হোমায়রা প্রকাশনী : প্রচ্ছদ প্রকাশন পৃষ্ঠা : 160, কভার : হার্ড কভার,
মানবতার বন্ধু মুহাম্মদ রসূলুল্লাহ সা.
লেখকঃ নঈম সিদ্দিকী প্রকাশনীঃ বর্ণালি বুক সেন্টার
মায়েদের প্যারেন্টিং
মুনাজাত ও নামায
মুমিনের ক্যারিয়ার ভাবনা
লেখক : ডা. শামসুল আরেফীন প্রকাশনী : চেতনা প্রকাশন পৃষ্ঠা : 152, কভার : পেপার ব্যাক, কেমন হবে একজন খাঁটি মুমিনের ক্যারিয়ার? কী হবে তার জীবনের লক্ষ? ক্যারিয়ার মানেই আমরা বুঝি টাকা এবং সম্মান। ক্যারিয়ারের মধ্য দিয়ে মানুষ সম্মান খোঁজে, ক্যারিয়ারের মধ্য দিয়ে মানুষ টাকা খোঁজে। কিন্তু ক্যারিয়ারের মধ্য দিয়ে সম্মান খোঁজা, ক্যারিয়ারের মধ্য দিয়ে টাকা খোঁজা, এটা মুমিনের লক্ষ হতে পারে না। কারণ, মুমিন বিশ্বাস করে, টাকা আসে আল্লাহ তাআলার কাছ থেকে। রিজিক আসে আল্লাহ তাআলার কাছ থেকে এবং সম্মানও আসে আল্লাহ তাআলার কাছ থেকে। আল্লাহ তাআলা রিজিকেরও মালিক, সম্মানেরও মালিক। এটা আল্লাহ তাআলা যে কাউকে ক্যারিয়ার ছাড়াই দিতে পারেন, এটা আমাদের বিশ্বাস। সুতরাং আমাদের ক্যারিয়ারটা হবে অন্যান্য মানুষের চেয়ে আলাদা। একজন মুমিনের ক্যারিয়ার হবে মূলত দুইটা উদ্দেশ্যে, একটা হচ্ছে দাওয়াহ, আরেকটা হচ্ছে, সাদাকাহ। একজন মুমিন উপরে উঠবে, অনেক উপরে উঠবে। একজন মুমিন সম্পদ উপার্জন করবে, অনেক সম্পদ উপার্জন করবে, কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু তার লক্ষ্য থাকবে দুইটা। একটা হচ্ছে, সদাকাহ করা, এবং দুই নম্বরে হচ্ছে, দাওয়াহ করা। দ্বীনের দাওয়াহ করা। মানুষের কাছে দ্বীনটাকে উপস্থাপন করা।