ইসলামি জাগরণ : অবহেলা ও বাড়াবাড়ি
লেখক : ড. ইউসুফ আল কারযাভী প্রকাশনী : গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স পৃষ্ঠা : 192, কভার : হার্ড কভার বর্তমান বিশ্ব যেন আজ চরম অরাজকতা, রাজনৈতিক উত্তেজনা, ধর্মীয় সহিংসতা ও অর্থনৈতিক অচলাবস্থায় ক্লান্ত। এই সংকটাবস্থা থেকে উত্তরণে যে মহাপরিকল্পনাই প্রণয়ন করা হোক না কেন, যুবকদের উপেক্ষা করে তার সফল বাস্তবায়ন অসম্ভব। বাস্তবিকার্থেই যেকোনো অচলাবস্থা তৈরি এবং তা থেকে পরিত্রাণের প্রচেষ্টায় যুবকদের ভূমিকাই মুখ্য। ফলত বর্তমান সংকটাবস্থায় চরমপন্থি একটি গোষ্ঠী অত্যন্ত সক্রিয় ও চাতুর্যের সাথে মুসলিম যুবকদের উসকে দিয়ে কার্যসিদ্ধি করতে মরিয়া। এই প্রক্রিয়ার শুরুতেই তারা যুবকদের মন-মগজ ঢুকিয়ে দেয় ইসলাম প্রতিষ্ঠা করতে হলে তরবারির কোনো বিকল্প নেই। ফলে বেরিয়ে পড়তে হবে এখনই। বিপরীতে আরেকটি দল মনে করছে, ইসলাম মূলত মসজিদের চার দেওয়াল, কুরআনের দুই মলাট ও তসবির একশ দানার মধ্যে সীমাবদ্ধ। এর বাইরে বাস্তব জীবনের সঙ্গে ইসলামের কোনো লেনাদেনা নেই। থাকলেও ফিতনার এই যুগে তার প্রয়োগ অসম্ভব। সুতরাং ঘরে বন্দি থাকাই শ্রেয়। তাত্ত্বিক বিচারে ওপরের দুই দলই বাড়াবাড়ি ও অবহেলার বেড়াজালে আটকা পড়েছে। ইসলামের জাগরণ যেন আজ নিজের ঘরেই আষ্টেপৃষ্ঠে বন্দি। ইসলামি জাগরণের এই বন্দিদশা থেকে মুক্তির ভারসাম্যপূর্ণ রূপরেখা ইসলামি জাগরণ : অবহেলা ও বাড়াবাড়ি বইটি
গাজওয়ায়ে হিন্দ ও শেষ জামানার ফিতনা
লেখক : মুফতি রেজাউল কারীম আবরার, মাওলানা আবদুর রশীদ তারাপাশী প্রকাশনী : প্রত্যয় প্রকাশনী পৃষ্ঠা : 240, কভার : হার্ড কভার,
বর্তমান মুসলিম উম্মাহ
সমকালীন সমস্যার ইলমি সমাধান
লেখক : শায়খ সালেহ আহমদ আশ-শামী প্রকাশনী : চেতনা প্রকাশন
সুন্নাত ও বিদয়াত
হিউম্যান রাইটস চার্টার
লেখক : মুফতি উবাইদুর রহমান প্রকাশনী : চেতনা প্রকাশন পৃষ্ঠা : 96, কভার : পেপার ব্যাক বর্তমানে আমরা যে যুগে বাস করছি তা ধোঁকা ও প্রতারণার যুগ। সত্যকে মিথ্যা বানিয়ে ও মিথ্যাকে সত্য সাজিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করা এ যুগের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। অতীতে খারাপ ও অশ্লীল বিষয়সমূহ সমাজে খারাপ হিসেবেই পরিচিত ও স্বীকৃত ছিল, সকলে সেগুলোকে খারাপ বলেই জানত। কিন্তু বর্তমানের চিত্র সম্পূর্ণ উল্টো-খারাপ, অশ্লীল ও নোংড়া বিষয়সমূহ প্রচার করা হচ্ছে চিত্তাকর্ষক স্লোগান, আকর্ষণীয় শিরোনাম ও হৃদয়জুড়ানো পরিভাষার মোড়কে। অশ্লীলতার এই সয়লাবকে সাংবিধানিক বৈধতা দিয়ে আরো বেশি সহজ ও উৎসাহব্যঞ্জক করে তোলা হচ্ছে। মানুষকে বোঝানোই মুশকিল হয়ে পড়ছে যে, এগুলো খারাপ।… হিউম্যান রাইটস চার্টার বা মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্রের অবস্থাও ঠিক অনুরূপ-ভুল ধারণা ও বিপজ্জনক দৃষ্টিভঙ্গিগুলোকে সহজ-সরল ও সাদাসিধে শিরোনামে মুড়িয়ে মানুষের মন-মস্তিষ্কে গেঁথে দেওয়া হচ্ছে। ‘স্বাধীনতা’, ‘সমতা’, ‘মানবতার প্রতি শ্রদ্ধা’ ইত্যাদি প্রলুব্ধকর শব্দের আড়ালে মানুষের ইমান বিধ্বংসের পায়তারা চালানো হচ্ছে। বুঝে না বুঝে ধর্মপ্রাণ অনেক মুসলমান তাদের বুদ্ধিবৃত্তিক আগ্রাসনের শিকার হচ্ছে। হিউম্যান রাইটস চার্টার কিভাবে মানুষকে ধোঁকা দিচ্ছে? চার্টারের ধারক-বাহকরা কিভাবে এটিকে নিজ স্বার্থে ব্যবহার করছে? এ সম্পর্কে কিঞ্চিৎ ধারণা প্রদানের জন্য চেতনা প্রকাশন থেকে -হিউম্যান রাইটস চার্টার: ইতিহাস ও শরয়ি বিশ্লেষণ নামে একটি বই প্রকাশ পেয়েছে।