হক ও বাতিল
লেখক : ড. ইউসুফ আল কারযাভী প্রকাশনী : গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স পৃষ্ঠা : 120, কভার : পেপার ব্যাক ‘হক’ আমাদের জীবনের পরম আরাধ্য। আমরা ইবাদত করি ‘আল হক’ আল্লাহর। মেনে চলি তাঁর হক রাসূলকে। আমরা চাই আমাদের জীবন হয়ে উঠুক হকের প্রতিবিম্ব। মৃত্যুও যেন হয় হকের ওপর। কিন্তু হক আসলে কী? মানুষ কেন এর থেকে বিচ্যুত হয়? কেন তালাশ করেও এর দিশা পায় না? কেন হকের সাথে বাতিলের চিরন্তন দ্বন্দ্ব। আবার হক চেনার পরও কেন মানুষ বাতিলের অনুগামী হয়? এইসব প্রশ্নের জবাবই আলোচিত হয়েছে হক ও বাতিল গ্রন্থটিতে; তবে ভিন্ন আঙ্গিকে। পারস্পরিক আলাপচারিতার ভঙ্গিতে, মজলিসি ঢঙে। হক তালাশি জ্ঞানপিপাসু ছাত্রের নানান প্রশ্নের জবাব দিয়ে গেছেন বিজ্ঞ উসতাজ। যুক্তিগ্রাহ্য জবাবের ছোঁয়ায় একে একে খুলে দিয়েছেন ছাত্রের মনের সকল জট। পরিষ্কার করেছেন হক ও বাতিলের তফাত! উদ্বুদ্ধ করেছেন হকের পথে বাঁচতে, লড়তে ও মরতে।
হজ্জ উমরা ও যিয়ারত
হায়াতের দিন ফুরোলে
লেখক : আরিফ আজাদ প্রকাশনী : সত্যায়ন প্রকাশন পৃষ্ঠা : 184, কভার : পেপার ব্যাক ‘জীবনের জাগরণ’ সিরিজ অত্যন্ত সমাদৃত, পাঠকপ্রিয় একটা সিরিজ। আমাদের নৈমিত্তিক ভুল আর ভ্রান্তিগুলোর তালিকা তৈরি করে, গল্প, আড্ডা আর স্মৃতিচারণ করতে করতে এই সিরিজের মাধ্যমে খুঁজে আনা হয় সেই ভুল আর ভ্রান্তির সমাধান।যাপিত জীবনে জড়িয়ে থাকা সাধারণ ঘটনা, আপাতদৃষ্টিতে যেগুলোকে সামান্য আর ক্ষুদ্র বলে মনে হয়, সেগুলো থেকেও বের করে আনা হয় চিন্তার রসদ। ‘বেলা ফুরাবার আগে’, ‘এবার ভিন্ন কিছু হোক’ বই দুটো ছিলো এই সিরিজের প্রথম দুই কিস্তি। এই সিরিজের তৃতীয় কিস্তি হিশেবে, পাঠকদের কাছে দ্রুতই হাজির হচ্ছি ‘হায়াতের দিন ফুরোলে’ বইটিকে নিয়ে, ইন শা আল্লাহ।হায়াতের দিন ফুরিয়ে গেলে নিভে যাবে জীবনের প্রদীপ। সেই অবধারিত, অনিবার্য ক্ষণটা চলে আসার আগে, আমরা আরেকবার জীবনের পেছনে তাকাতে পারি। নতুনভাবে করতে পারি অনেক হিশেব-নিকেষ। সেই হিশেব-নিকেষের ঘটনায়, ‘হায়াতের দিন ফুরোলে’ বইটা আপনার বিশ্বস্ত সঙ্গী হয়ে উঠতে পারে, ইন শা আল্লাহ।
হিউম্যান রাইটস চার্টার
লেখক : মুফতি উবাইদুর রহমান প্রকাশনী : চেতনা প্রকাশন পৃষ্ঠা : 96, কভার : পেপার ব্যাক বর্তমানে আমরা যে যুগে বাস করছি তা ধোঁকা ও প্রতারণার যুগ। সত্যকে মিথ্যা বানিয়ে ও মিথ্যাকে সত্য সাজিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করা এ যুগের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। অতীতে খারাপ ও অশ্লীল বিষয়সমূহ সমাজে খারাপ হিসেবেই পরিচিত ও স্বীকৃত ছিল, সকলে সেগুলোকে খারাপ বলেই জানত। কিন্তু বর্তমানের চিত্র সম্পূর্ণ উল্টো-খারাপ, অশ্লীল ও নোংড়া বিষয়সমূহ প্রচার করা হচ্ছে চিত্তাকর্ষক স্লোগান, আকর্ষণীয় শিরোনাম ও হৃদয়জুড়ানো পরিভাষার মোড়কে। অশ্লীলতার এই সয়লাবকে সাংবিধানিক বৈধতা দিয়ে আরো বেশি সহজ ও উৎসাহব্যঞ্জক করে তোলা হচ্ছে। মানুষকে বোঝানোই মুশকিল হয়ে পড়ছে যে, এগুলো খারাপ।… হিউম্যান রাইটস চার্টার বা মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্রের অবস্থাও ঠিক অনুরূপ-ভুল ধারণা ও বিপজ্জনক দৃষ্টিভঙ্গিগুলোকে সহজ-সরল ও সাদাসিধে শিরোনামে মুড়িয়ে মানুষের মন-মস্তিষ্কে গেঁথে দেওয়া হচ্ছে। ‘স্বাধীনতা’, ‘সমতা’, ‘মানবতার প্রতি শ্রদ্ধা’ ইত্যাদি প্রলুব্ধকর শব্দের আড়ালে মানুষের ইমান বিধ্বংসের পায়তারা চালানো হচ্ছে। বুঝে না বুঝে ধর্মপ্রাণ অনেক মুসলমান তাদের বুদ্ধিবৃত্তিক আগ্রাসনের শিকার হচ্ছে। হিউম্যান রাইটস চার্টার কিভাবে মানুষকে ধোঁকা দিচ্ছে? চার্টারের ধারক-বাহকরা কিভাবে এটিকে নিজ স্বার্থে ব্যবহার করছে? এ সম্পর্কে কিঞ্চিৎ ধারণা প্রদানের জন্য চেতনা প্রকাশন থেকে -হিউম্যান রাইটস চার্টার: ইতিহাস ও শরয়ি বিশ্লেষণ নামে একটি বই প্রকাশ পেয়েছে।