কাওলান কারীমা
কাজের মাঝে রবের খোঁজে
লেখক : আফিফা আবেদীন সাওদা প্রকাশনী : সমকালীন প্রকাশন পৃষ্ঠা সংখ্যা: ৮৮, কভার: পেপার ব্যাক মেয়েদের জীবন নিয়ে আমাদের কিছু ছকেবাঁধা গতানুগতিক চিন্তা আছে। সেই চিন্তার বাইরে কিছু করতে গেলে বোনেরা বলে বসে, ‘কী দরকার? ফরজ ইবাদত করলেই তো জান্নাত!’ আবার কারও কারও চিন্তা একদম ছকের বাইরে। ফরয ইবাদত থেকে লক্ষ্য সরিয়ে নিয়ে হলেও যেন নফল ইবাদত করা চাই-ই চাই! . বক্ষ্যমাণ গ্রন্থে শাইখ আব্দুল মালিক কাসিম নেক আমলের ঝুলি সমৃদ্ধ করতে এমন সব অভিনব পন্থা বাতলে দিয়েছেন যে, এটা প্রত্যেক পাঠকের কাছে পৌঁছানো উচিত। মেয়েদের কাছে অন্তত এই বার্তাটুকু যাক—ইসলামে কোনো নারীই ‘অনাহূত’ নন। এখানে সব নারীর জন্যই নেক আমলের দুয়ার খোলা
কাঁটা ও ফুল
কিছু কথা কিছু ব্যাথা
কিতাবুত তাওহীদ
কিতাবুল বুয়ু
কিয়ামতের আলামত
কিয়ামুল লাইল ও তারাবীহ সালাতের রাকআত সংখ্যা
কুরআন সুন্নাহর আলোকে ইসলামী আকীদা
কুরআনের সাথে হৃদয়ের কথা
কুরবানি নিয়ে যত প্রশ্ন
লেখক : ডা. শামসুল আরেফীন প্রকাশনী : চেতনা প্রকাশন ধর্ম বলবে মমতার কথা,দয়ার কথা। এ কেমন ধর্ম,যা প্রাণ হত্যার কথা বলে? ঠিক আছে,প্রাণী হত্যা করা যাবে; কিন্তু প্রাণ হত্যা করে উৎসব কেন! কারও জীবন কেড়ে নিয়ে উৎসব — এটা কেমন নৈতিকতা! ইসলাম কত নির্মম ধর্ম,কত অমানবিক! মানবিক মানে ‘যা মানুষের মানায়’। অমানবিক মানে ‘মানুষের যা মানায় না’,’যা মানুষের করা উচিত না’। তার মানে,প্রাণীকে হত্যা করা মানুষের মানায় না,মানুষ হিসেবে এটা করা উচিত না। এসব প্রশ্ন যারা করে তাদের মূল উদ্দেশ্য ইসলামের বিরোধিতা করা। এদের নিজেদের কোনো স্থিরতা নেই। এরা দাবি করে নিজেরা বিবিজ্ঞাননমননস্ক,অথচ এদের উদ্দেশ্যের বিরুদ্ধে গেলে বিবিজ্ঞানকেও আর গুণবে না।
খারেজি (উৎপত্তি, চিন্তাধারা ও ক্রমবিকাশ)
লেখক : ড. আলী মুহাম্মদ সাল্লাবী প্রকাশনী : কালান্তর প্রকাশনী আলোচ্য গ্রন্থটি মূলত লেখকের ‘আলি বিন আবি তালিব শাখসিয়্যাতুহু ও আসরুহু’ গ্রন্থের চয়িতাংশ নিয়ে রচিত। সিফফিনের যুদ্ধের পর খারেজিরা হজরত আলি, মুআবিয়া ও আমর বিন আস রা.-কে হত্যার পরিকল্পনা করে। পরবর্তী দুজন হত্যা প্রচেষ্টা থেকে বেঁচে যেতে সক্ষম হলেও হজরত আলি রা. ফজরের নামাজের জন্য মসজিদে যাওয়ার সময় খারেজি আক্রমণকারীর দ্বারা গুরুতর আহত হন। দুই দিন পর এই অমিত-সাহসী এবং ধর্মপ্রাণ খলিফা শাহাদত বরণ করেন। আলোচ্য ঘটনার পরম্পরায় লেখক তখনকার পরিস্থিতি ও নানাবিদ ফিতনার দৃশ্যপট অঙ্কন করতে গিয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খ আলোচনা করেন। তুলে ধরেন খারেজি ও শিয়া সম্প্রদায়ের ইতিহাস। খণ্ডন করেন তাদের ভ্রান্ত আকিদা-বিশ্বাস। অসার হিসেবে প্রমাণ করেন তাদের চিন্তাধারা। বিশদ বিবরণে স্পষ্ট করেন তাদের ফিতনার আদ্যোপান্ত। পরে পাঠকচাহিদার প্রেক্ষিতে বিষয়টিকে মূল জীবনী বইয়ের পাশাপাশি পৃথক দুটি গ্রন্থে প্রকাশ করা হয়। তম্মধ্যে একটির নাম ‘ফিকরুল খাওয়ারিজি ওয়াশ শিয়া ফি মিজানি আহলিস সুন্নাতি ওয়াল জামাআহ’। অপরটির নাম ‘আল খাওয়ারিজ নাশাতুহুম ওয়া সিফাতুহুম ওয়া আকায়িদুহুম ওয়া আফকারুহুম’। বক্ষ্যমাণ গ্রন্থটি শেষোক্ত গ্রন্থেরই অনূদিত রূপ।