আরজ আলী সমীপে
লেখক : আরিফ আজাদ প্রকাশনী : সমকালীন প্রকাশন আরজ আলী মাতুব্বর। জন্মেছেন বরিশালে। প্রাতিষ্ঠানিক কোনো শিক্ষা তার ছিলনা। তবে স্বশিক্ষিত ছিলেন। লোকমুখে শুনা যায় ধর্মের প্রতি একধরনের বিতৃষ্ণা থেকে উনি কলম ধরেছিলেন। বিজ্ঞানমনস্কতার নামে আরজ আলীরা যে ভূলটা করেন তা হলো ধর্ম, বিজ্ঞান,এবং দর্শনকে একই ক্যাটাগরিতে নিয়ে আসা। অক্সিজেন এবং হাইড্রোজেনেরর কম্বিনেশনে পানি সৃষ্টি হয়- তা বিজ্ঞানের আলোচ্য বিষয়। চুরি করলে হাত কর্তন করা অথবা যিনা করলে পাথর মেরে হত্যা করা অথবা কাউকে হত্যার বিনিময়ে হত্যা করা ধর্মের আলোচ্য বিষয়। দর্শনে এ সমন্ধে কিছু বলা থাকলেও বিজ্ঞানে কিছুই নেই। এমতাবস্থায়, ভিন্ন ভিন্ন আলোচ্য বিষয়কে যদি একই বাটখারায় ওজন করাটা নিতান্ত বোকামি। হাস্যকর ব্যাপার হলো আজ্ঞেয়বাদী, নাস্তিক, স্যেকুলার’রা বিজ্ঞানমনস্কতার নামে তিনটি আলাদা টপিক কে একই বাটখারায় ওজন করে। . আরজ আলী সাহেব সমাজে প্রচলিত কিছু কুসংস্কার কে মূল ইসলামভেবে প্রশ্ন করেছেন। অথচ অধিকাংশ প্রচলিত কুসংস্কারের সাথে কুরআন হাদিসের কোনো সম্পর্ক নেই। আরজ আলী সাহেব কী ভুল করেছেন, উনার প্রশ্নের সোর্স কতটুকু সত্য? উনি কি আদতে সত্যের সন্ধান করেছেন? তার পুঙ্খানুপুঙ্খ উত্তর মিলবে ” আরজ আলী সমীপে’ বইটি থেকে।
এবার ভিন্ন কিছু হোক
লেখক : আরিফ আজাদ প্রকাশনী : সমকালীন প্রকাশন পৃষ্ঠা : 200, কভার : পেপার ব্যাক, প্রতিদিন একটা একঘেয়েমি চক্রে কেটে যাচ্ছে জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত। মাঝে মাঝে আফসোস লাগে—এভাবে একটা জীবন চলতে পারে? এভাবেই কি ক্ষয়ে যাওয়ার কথা আস্ত একটা জীবন? কী পাওয়ার বদলে কী হারাচ্ছি জীবন থেকে? জীবনে একটা বদল প্রয়োজন, একটা পরিবর্তন ভীষণ জরুরি—তা আমরা জানি। কিন্তু কীভাবে শুরু করবো? ঠিক কোথা থেকে যাত্রা করবো নতুন এক দিনের? কীভাবে মেলে ধরবো নিজের সবটুকু সম্ভাবনা? কীভাবে পেছনে ফেলে আসবো সকল ব্যর্থতা? যে অন্ধকারে হারিয়ে খুঁজে বেড়াচ্ছি নিজেকে, কীভাবে সেখানে ঘটবে আলোর স্ফুরণ? একটা নতুন ভোরে, দখিনের জানালার পাশে বসে কিংবা পছন্দের কোনো জায়গা আর সময়-সুযোগ বুঝে খুলে বসতে পারেন ‘এবার ভিন্ন কিছু হোক’ বইটি। যে প্রশ্নগুলোর উত্তর পাবার আশায় আপনি চাতক পাখির মতো তাকিয়ে, হৃদয়ের উঠোনে যে এক পশলা ঝুম বৃষ্টির প্রতীক্ষায় আপনি গুনে চলেছেন অজস্র প্রহর, ইনশাআল্লাহ বইটি আপনাকে সেই কাঙ্ক্ষিত মুহূর্তগুলো উপহার দেবে। জীবনের এক নতুন উপাখ্যান রচনায় বইটি হতে পারে আপনার নিত্যদিনের সাথি।
কুরআন থেকে নেওয়া জীবনের পাঠ
জীবন যেখানে যেমন
লেখক : আরিফ আজাদ প্রকাশনী : সমকালীন প্রকাশন পৃষ্ঠা : 200, কভার : পেপার ব্যাক, প্রতিদিন একটা একঘেয়েমি চক্রে কেটে যাচ্ছে জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত। মাঝে মাঝে আফসোস লাগে—এভাবে একটা জীবন চলতে পারে? এভাবেই কি ক্ষয়ে যাওয়ার কথা আস্ত একটা জীবন? কী পাওয়ার বদলে কী হারাচ্ছি জীবন থেকে?জীবনে একটা বদল প্রয়োজন, একটা পরিবর্তন ভীষণ জরুরি—তা আমরা জানি। কিন্তু কীভাবে শুরু করবো? ঠিক কোথা থেকে যাত্রা করবো নতুন এক দিনের? কীভাবে মেলে ধরবো নিজের সবটুকু সম্ভাবনা? কীভাবে পেছনে ফেলে আসবো সকল ব্যর্থতা? যে অন্ধকারে হারিয়ে খুঁজে বেড়াচ্ছি নিজেকে, কীভাবে সেখানে ঘটবে আলোর স্ফুরণ?একটা নতুন ভোরে, দখিনের জানালার পাশে বসে কিংবা পছন্দের কোনো জায়গা আর সময়-সুযোগ বুঝে খুলে বসতে পারেন ‘এবার ভিন্ন কিছু হোক’ বইটি। যে প্রশ্নগুলোর উত্তর পাবার আশায় আপনি চাতক পাখির মতো তাকিয়ে, হৃদয়ের উঠোনে যে এক পশলা ঝুম বৃষ্টির প্রতীক্ষায় আপনি গুনে চলেছেন অজস্র প্রহর, ইনশাআল্লাহ বইটি আপনাকে সেই কাঙ্ক্ষিত মুহূর্তগুলো উপহার দেবে। জীবনের এক নতুন উপাখ্যান রচনায় বইটি হতে পারে আপনার নিত্যদিনের সাথি।
নবি জীবনের গল্প
প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ
লেখক : আরিফ আজাদ প্রকাশনী : গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স
প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ ২
লেখক : আরিফ আজাদ প্রকাশনী : সমকালীন প্রকাশন পৃষ্ঠা : 225, কভার : পেপার ব্যাক,
বেলা ফুরাবার আগে
মা, মা, মা এবং বাবা
লেখক : আরিফ আজাদ প্রকাশনী : সমকালীন প্রকাশন পৃষ্ঠা : 176, কভার : পেপার ব্যাক, পিতা-মাতা এবং সন্তানের মধ্যকার সম্পর্কটাই পৃথিবীর সবচেয়ে মধুর এবং সবচেয়ে সুন্দর সম্পর্ক। এই সম্পর্কের কোথাও কোনো খাঁদ নেই। নেই স্বার্থ কিংবা স্বার্পরতার ছোঁয়া। মায়া, মমতা, আদর, যত্ন এবং নিখাঁদ ভালোবাসার এক অদ্ভুত চক্রে আবর্তিত এই সম্পর্কের প্রতিটি মুহূর্ত। আমাদের জন্ম, বেড়ে ওঠা, শৈশব এবং কৈশোরের গল্পে, আমাদের যুবক হয়ে ওঠার চিত্রপটে তারাই থাকেন মূল ভূমিকায়। অথচ নিয়তির নির্মম পরিহাসে আমাদের জীবনের সেই মহানায়ক আর মহানায়িকা, যারা নিজেদের সবটুকু ঢেলে দিয়ে আমাদের আগলে রাখেন, আমাদের মানুষ করেন, তাদেরকে আমরা আস্তাকুড়ে ছুঁড়ে ফেলি। পরিত্যক্ত জঞ্জালের ন্যায় ভাগাড়ে নিক্ষেপ করি। এমনসব কঠিণপ্রাণ সন্তান, যারা দুনিয়ার লোভ আর মোহে পড়ে বাবা-মা’কে ভুলে যায়, ভুলে যায় তাদের অবদান, ত্যাগ আর তিতিক্ষার গল্প, কেমন হয় তাদের পরিণতি? অথবা, এমনসব সৌভাগ্যবান সন্তান, যারা সবকিছুর বিনিময়ে বাবা-মা’কে আগলে রাখে, ভালোবাসে, যেভাবে শৈশবে তাদের আগলে রেখেছিল তাদের পিতা-মাতা, কেমন হয় সেসকল সন্তানদের যাপিত জীবনের গল্প? সেরকম একঝুঁড়ি গল্পের সমাহার নিয়ে রচিত মা, মা, মা এবং বাবা।
মা, মা, মা এবং বাবা – (দ্বিতীয় খণ্ড)
লেখক: আরিফ আজাদ প্রকাশনী: সমকালীন প্রকাশন পৃষ্ঠা : 168, কভার : হার্ড কভার, বাবা-মা ও সন্তানের মধ্যকার সম্পর্কটাই পৃথিবীর সবচেয়ে মধুর সম্পর্ক। এই সম্পর্কের কোথাও কোনো খাঁদ নেই। নেই লৌকিকতা কিংবা স্বার্থপরতার ছোঁয়া। স্নেহ-মমতা, আদর-যত্ন ও নিখাঁদ ভালোবাসার এক অদ্ভুত মায়াবী চক্রে আবর্তিত এই সম্পর্কের প্রতিটি মুহূর্ত। আমাদের জন্ম ও বেড়ে ওঠায়, শৈশব-কৈশোরের গল্পে, আমাদের যুবক হয়ে ওঠার চিত্রপটে তারাই থাকেন মূল ভূমিকায়। যারা নিজেদের সবটুকু দিয়ে সন্তানদের মানুষ করেন, সন্তানের সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য উৎসর্গ করেন নিজেদের বর্তমান। অথচ এই সন্তানদের কাছেই একটা সময়ে বাবা-মা’রা হয়ে যান অতিরিক্ত বোঝা ও অযাচিত জঞ্জাল। দুনিয়ার লোভ আর রূপের মোহে পড়ে যারা ভুলে যায় বাবা-মা’দের, ভুলে যায় তাদের অবদান ও ত্যাগ-তিতিক্ষার কথা, কেমন হয় তাদের শেষ পরিণতি? আর যেসব সন্তান জীবনভর বাবা-মা’কে আগলে রাখেন, ভালোবাসেন। সন্তান হিসেবে তাদের হক আদায়ের প্রতি থাকেন যত্নশীল। সেসব সৌভাগ্যবান সন্তানের শুভ পরিণতির গল্পগুলোই বা কেমন? এমন আনন্দ-বেদনার গল্পের সমাহার নিয়ে রচিত ‘মা, মা, মা এবং বাবা’ সিরিজ।
হায়াতের দিন ফুরোলে
লেখক : আরিফ আজাদ প্রকাশনী : সত্যায়ন প্রকাশন পৃষ্ঠা : 184, কভার : পেপার ব্যাক ‘জীবনের জাগরণ’ সিরিজ অত্যন্ত সমাদৃত, পাঠকপ্রিয় একটা সিরিজ। আমাদের নৈমিত্তিক ভুল আর ভ্রান্তিগুলোর তালিকা তৈরি করে, গল্প, আড্ডা আর স্মৃতিচারণ করতে করতে এই সিরিজের মাধ্যমে খুঁজে আনা হয় সেই ভুল আর ভ্রান্তির সমাধান।যাপিত জীবনে জড়িয়ে থাকা সাধারণ ঘটনা, আপাতদৃষ্টিতে যেগুলোকে সামান্য আর ক্ষুদ্র বলে মনে হয়, সেগুলো থেকেও বের করে আনা হয় চিন্তার রসদ। ‘বেলা ফুরাবার আগে’, ‘এবার ভিন্ন কিছু হোক’ বই দুটো ছিলো এই সিরিজের প্রথম দুই কিস্তি। এই সিরিজের তৃতীয় কিস্তি হিশেবে, পাঠকদের কাছে দ্রুতই হাজির হচ্ছি ‘হায়াতের দিন ফুরোলে’ বইটিকে নিয়ে, ইন শা আল্লাহ।হায়াতের দিন ফুরিয়ে গেলে নিভে যাবে জীবনের প্রদীপ। সেই অবধারিত, অনিবার্য ক্ষণটা চলে আসার আগে, আমরা আরেকবার জীবনের পেছনে তাকাতে পারি। নতুনভাবে করতে পারি অনেক হিশেব-নিকেষ। সেই হিশেব-নিকেষের ঘটনায়, ‘হায়াতের দিন ফুরোলে’ বইটা আপনার বিশ্বস্ত সঙ্গী হয়ে উঠতে পারে, ইন শা আল্লাহ।